কার সাথে তোমায় বেশি মানায় । কার পাশে দাঁড়ালে তোমার Height match হয় । সেটা Important নয় । কিন্তু কার সাথে থাকলে তুমি ফ্রী মাইন্ডে থাকতে পারো, হাসিখুশি থাকো, যার সামনে ম্যাচিউরিটি মেইনটেইন করতে হয়না, দুষ্টুমি বা পাগলামি করলে অপমানিত হতে হয়না সেটাই Important আর লাইফে এটাই বড্ড প্রয়োজন

আমি মধ্যবিত্ত ফ্যামিলিতে জীবন যাপন করি। আমি চাইলেই জীবনটাকে নিজের মতো করে উপভোগ করতে পারি না। এইসব ডিপ্রেশন বলতে আমাদের কিছু থাকতে নেই, আমাদের যা থাকতে হয় সেটা হচ্ছে মানিয়ে নেওয়া, ভালোবাসার মানুষ থাকে না, আমরা নিঃসঙ্গ জীবন যাপনে অভ্যস্ত। কারন আমরা মধ্যবিত্ত।

যে ভালোবাসে, তার চোখে প্রিয়জনই পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর। এই সৌন্দর্য বাইরের চেহারায় নয়, বরং মনের গভীরতা, অনুভূতির পবিত্রতায় খুঁজে পাওয়া যায়। ভালোবাসার শক্তি এমনই যে, প্রিয়জনের ত্রুটিগুলোও যেন পূর্ণতা লাভ করে। এই নিঃশর্ত ভালোবাসা জীবনের প্রকৃত সৌন্দর্য।☘️🤍 এটি এমন এক অনুভূতি, যা হৃদয়ে চিরস্থায়ী হয়ে থাকে—একটা অনন্য বন্ধনের প্রতিচ্ছবি।🖤🌸

জীবনসঙ্গী হতে হবে বিশ্বাসী, যাকে মুক্ত পাখির মতো উড়িয়ে দিলেও অন্য কোন ডালে বাসা বাঁধবে না। যাকে বিশ্বাস করলে বিশ্বাস ভেঙে দিবে না!🖤

••প্রিয় অর্ধেক দ্বীন!! °°আমি আপনাকে ততটা ভালোবাসতে চাই যতটা ভালোবাসলে আপনি আমাকে পেয়ে রবের নিকট শুকরিয়া আদায় করবেন। ••আমি আপনাকে ততটা ভালোবাসতে চাই যতটা ভালোবাসলে আপনি আমাকে হারানোর ভয়ে রবের নিকট সেজদায় লুটিয়ে পড়বেন। ••আমি আপনাকে ততটা ভালোবাসতে চাই যতটা ভালোবাসলে আপনি আমাকে জান্নাতের সাথি বানানোর জন্য তাহাজ্জুদে অশ্রুসিক্ত হবেন। প্রিয় আমিই হবো আপনার আকাশ সমান ভালোবাসা, যে ভালোবাসায় কোনো কমতি থাকবে না!! -ইংশাআল্লাহ!!💝

রামগরুড়ের ছানা, হাসতে তাদের মানা, হাসির কথা শুনলে বলে, "হাসব না, না, না, না!" সদ্ধাই মরে ত্রাসে, ঐ বুঝি কেউ হাসে! এক চোখে তাই মিটমিটিয়ে তাকায় আশেপাশে।

আদুড় বাদুড় চালতা বাদুড় আদুড় বাদুড় চালতা বাদুড় কলা বাদুড়ের বে- টোপর মাথায় দে। দেখতে যাবে কে? চামচিকেতে বাজনা বাজায় খ্যাংরা কাঠি দে।

খোকা গেছে মাছ ধরতে ক্ষীর নদীর কূলে, ছিপ নিয়ে গেল কলা ব্যাঙে মাছ নিয়ে গেল চিলে।

চল্ চল্ চল্ ঊর্ধ্ব গগনে বাজে মাদল নিম্নে উতলা ধরণীতল অরুণ প্রাতের তরুণ দল চলরে চলরে চল্ চল্ চল্ চল্।। ঊষার দুয়ারে হানি আঘাত আমরা আনিব রাঙা প্রভাত আমরা টুটাব তিমির রাত, বাধার বিন্ধ্যাচল

সিংহ মামা সিংহ মামা সিংহ মামা করছ তুমি কি? এই দেখ কেমন তোমার ছবি এঁকেছি।

দোল দোল দুলুনি রাঙা মাথায় চিরুনি বর আসবে যখনি নিয়ে যাবে তখনি

আমাদের গ্রাম আমাদের ছোট গায়ে ছোট ছোট ঘর থাকি সেথা সবে মিলে নাহি কেহ পর। পাড়ার সকল ছেলে মোরা ভাই ভাই এক সাথে খেলি আর পাঠশালে যাই।

ঘুম পাড়ানি মাসি পিসি মোদের বাড়ি এসো জল পিড়ি দেব তোমায় পা ধুয়ে বস

আয় বৃষ্টি কেঁপে ধান দেবো মেপে, যা বৃষ্টি ধরে যা লেবু পাতার করমচা

আয়রে আয় মেনি আয়রে আয় মেনি খোকার দুধে চিনি, দুধ খাবে না রাগ করেছে খোকন জাদুমণি

চাঁদ উছেঠে ফুল ফুটেছে চাঁদ উঠেছে ফুল ফুটেছে কদম তলায় কে? হাতি নাচছে ঘোড়া নাচছে সোনামনির বে।

বাক বাকুম পায়রা মাথায় দিয়ে টায়রা বউ সাজবে কাল কি চড়বে সোনার পালকি।

আমি হব কাজী নজরুল ইসলাম আমি হব সকাল বেলার পাখি সবার আগে কুসুমবাগে উঠব আমি ডাকি! সুয্যি মামা জাগার আগে উঠব আমি জেগে, হয় নি সকাল, ঘুমো এখন, মা বলবেন রেগে। বলব আমি আলসে মেয়ে ঘুমিয়ে তুমি থাক, হয় নি সকাল, তাই বলে কি সকাল হবে না ক? আমরা যদি না জাগি মা কেমনে সকাল হবে? তোমার ছেলে উঠলে গো মা রাত পোহাবে তবে

আমাদের ছোট নদী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে, বৈশাখ মাসে তার হাঁটু জল থাকে। পার হয়ে যায় গরু, পার হয় গাড়ি, দুই ধার উঁচু তার, ঢালু তার পাড়ি। চিকচিক করে বালি, কোথা নাই কাদা, একধারে কাশবন ফুলে ফুলে সাদা।

তাই তাই তাই তাই তাই তাই মামা বাড়ি যাই, মামা দিলো দুধ ভাত পেট ভরে খাই।

✓ ওখানে কে রে? ✓ আমি খোকা। মাথায় কী রে? আমের ঝাঁকা। খাসনে কেন রে? দাঁতে পোকা। বিলুস নে কেন রে? ওরে বাবা।

খোকন খোকন করে মায় খোকন গেছে কদের নায়? সাতটা কাকে দাঁড় বায় খোকনরে তুই ঘরে আয়

চাঁদ মামা আয় আয় চাঁদ মামা টিপ দিয়ে যা। চাঁদের কপালে চাঁদ টিপ দিয়ে যা। ধান ভাঁনলে কুঁড়ো দেবো, মাছ কাটলে মুড়ো দেবো, কালো গাইয়ের দুধ দেবো, দুধ খাবার বাটি দেবো চাঁদের কপালে চাঁদ টিপ দিয়ে যা

আম পাতা জোড়া জোড়া আম পাতা জোড়া জোড়া মারব চাবুক চরব ঘোড়া। ওরে বুবু সরে দাঁড়া আসছে আমার পাগলা ঘোড়া। পাগলা ঘোড়া খেপেছে চাবুক ছুড়ে মেরেছে।

আতা গাছে তোতা পাখি ডালিম গাছে মউ। এত ডাকি তবু কথা কও না কেন বউ।

নোটন নোটন পায়রা নোটন নোটন পায়রাগুলি ঝোটন বেঁধেছে ওপারেতে ছেলেমেয়ে নাইতে নেমেছে দুই ধারে দুই রুই কাতলা ভেসে ওঠেছে। কে দেখেছে, কে দেখেছে? দাদু দেখেছে। দাদুর হাতে কলম ছিল ছুড়ে মেরেছে- উ! বড্ড লেগেছে।

খোকন খোকন ডাক পাড়ি খোকন খোকন ডাক পাড়ি খোকন মোদের কার বাড়ি? আয় রে খোকন ঘরে আয়, দুধমাখা ভাত কাকে খায়

ঐ দেখা যায় তাল গাছ.. ঐ দেখা যায় তাল গাছ ঐ আমাদের গাঁ। ঐ খানেতে বাস করে কানা বগীর ছা ও বগী তুই খাস কি? পান্তা ভাত চাস কি? পান্তা আমি চাই না পুঁটি মাছ পাই না একটি যদি পাই অমনি ধরে গাপুস গুপুস খাই

আয়রে আয় টিয়ে - প্রচলিত আয়রে আয় টিয়ে নায়ে ভরা দিয়ে। নাও নিয়ে গেল বোয়াল মাছে, তাই না দেখে ভোঁদড় নাচে। ওরে ভোঁদড় ফিরে চা খুকুর নাচন দেখে যা।

ভোর হলো দোর খোলো ভোর হলো দোর খোল খুকুমণি ওঠ রে, ঐ ডাকে জুঁই-শাখে ফুল-খুকি ছোট রে। খুলি হাল তুলি পাল ঐ তরি চলল, এইবার এইবার খুকু চোখ খুলল। আলসে নয় সে ওঠে রোজ সকালে, রোজ তাই ঠাঁলা ভাই টিপ দেয় কপালে

হাট টিমা টিম টিম __ হাট টিমা টিম টিম, তারা মাঠে পাড়ে ডিম। তাদের খাড়া দুটো শিং, তারা হাট টিমা টিম টিম

সুন্দরী মেয়েটি Writer: Porbo Ahmed ট্রেনে সুন্দরী মেয়ে দাড়িয়ে থাকলে আমার বুকের ডান পাশটা কেমন চিনচিন করে। জয়দেবপুর থেকে নেত্রকোনার টিকেট কেটেছি। জানালার পাশে সীট পেয়েছি। হঠাৎ দেখি একটা সুন্দরী মেয়ে আমার সামনে দাড়িয়ে আছে। আমার পাশের সীট খালি ছিলো। আমি লজ্জা মাখা কন্ঠে বলে উঠলাম, আপনি এখানে বসতে পারেন, ট্রেন তো এখনি ছেড়ে দিবে, হয়তো এই সীট বুকিং হয়নি, আপনি বসেন। মেয়েটি আমার দিকে একটা হাসি দিয়ে বসে পড়লো। আমি বললাম, আপনি যাবেন কোথায়? মেয়েটি বললো, সে যাবে ময়মনসিংহ। আমি মনে মনে খুশি হয়ে বললাম, ময়মনসিংহ যেতে যেতেই তোমাকে পটিয়ে ফেলবো, চিন্তা করিও না। হঠাৎ আমি কী ভেবে বলে ফেললাম, আচ্ছা আপনি কী সিঙ্গেল? মেয়েটি হেসে বললো, জী আমি সিঙ্গেল। এখন আমার কাজে নেমে যেতে হবে। পকেট থেকে মোবাইল বের করে এলার্মে গিয়ে রিংটোন বাজিয়ে কানে ধরে বললাম, হে আপনি টাকা নিয়ে চিন্তা করবেন না, জী ওই গাড়িটা কিনে ফেলেন, আর আমার পরের মাসের দুবাই যাওয়ার ফ্লাইট ক্যানসেল করে দেন, আমি চিন্তা করেছি, আমি ঘুরতে যাবো আমেরিকা, আই লাভ আমেরিকা। আমার কথা শুনে মেয়েটি চোখ বড় বড় করে আমার দিকে তাকাচ্ছে। পরের স্টেশনে ট্রেন থামতেই আমি নেমে গিয়ে দুইটা পেপসি কিনে মেয়েটাকে একটা দিলাম আর নিজে একটা নিলাম। মেয়েটি পেপসি হাতে নিতে নিতে বললো, আপনার সাথে তো আমার পরিচয়ই হয়নি, আপনি কী করেন? আমি একটু গলা খকরিয়ে, সোজা হয়ে বসে বললাম, কিছু করি না। এইতো আব্বার বিজনেস দেখি। আর ঘুরে বেড়াই। এখন আমার জন্য বাসা থেকে আমার জন্য বউ দেখতেছে, মনের মতো হলেই বিয়ে করবো। বাইদা ওয়ে, আপনি কিন্তু সুন্দর আছেন। আমার কথা শুনেই মেয়েটি মিষ্টি একটা হাসি দিলো। কিছু সময় যেতে মেয়েটি ব্যাগ থেকে বের করে আমাকে একটা পানের খিলি দিয়ে বললো, আমার পক্ষ থেকে একটা পান খান, না হলে আমি রাগ করবো। সুন্দরী মেয়েদের রাগ ভয়ংকর হয়, আমি হেঁসে হেঁসে পান মুখে দিয়ে চিবাতে লাগলাম। কিছু সময় যেতেই ঘুমে তলিয়ে গেলাম। ঘুম ভেঙেছে বারহাট্রা এসে। পাশে চেয়ে দেখি সুন্দরী মেয়েটি নেই। পকেটে হাত দিয়ে দেখি পকেট ফাঁকা। আমার আর বুঝতে দেরি হইলো না, সুন্দরী মেয়েটি ছিলো আমার থেকেও বড় বাটপার। এখন যেখানে সুন্দরী মেয়ে দেখি সেই জায়গা এড়িয়ে চলি। বলা তো যায় না, আমাকে অজ্ঞান করে, আমার কিডনি নিয়ে যদি চলে যায়। এরকম আরো গল্পের জন্য এখুনি "গল্পের ঝুলি" অ্যাপটি ইন্সটল করুন।

मजेदार चुटकुले शादी से पहले मां ने अपनी बेटी को सलाह दी पति पहली बार रूठे तो रब रूठे

টমাটার পেজ থেকে : তোমাকে খাওয়ার পরে মুঁহ থেকে বদল কেন আতি পিয়াজ : में नहाती नहीं हु, इसलिए টামাটার : কেন

আমি কখনোই সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে হাঁটতে অথবা ঘুরতে বেরোই না পৃথিবী নিজেই যখন ঘুরছে, তখন শুধু শুধু আমি কষ্ট করতে যাবো কেন

উচ্চ মাধ্যমিকের ভাই আর কিছুক্ষনপর রেসাল্ট! এরপর কোথায় ভার্ত হবি ? মনে হচ্ছে হসপিটালেই ভর্তি হতে হবে

গণিত স্যারকে জিজ্ঞেস করেছিলাম স্যার সকালে কি দিয়ে নাস্তা করেছেন? স্যার:8R-Ve পাক্কা ৫ মিনিট লাগলো বুঝতে! আপনারা বুঝছেন?

আমি তোমাকে হাসাবো, মাঝে মাঝে কাঁদাবো। হয়তবা রাগাবো একদিন হঠাৎ করেই হারাবো চিরতরে ঘুমাব আমি যে তোমার কেউ ছিলাম, একদিন তোমায় ভাবাবো

পশু হাসপাতাল এক অদ্ভুত জায়গা। এখানে চিকিৎসা হয় পশুর, আর খাতায় নাম লেখা হয় মালিকের। যেমন- রোগীর নাম: রজত সেন সমস্যা: লেজে ঘাঁ

সুগারের ভয় মানুষের মনে এতই বেড়ে গেছে যে মিষ্টি খাওয়া দুরের কথা, মিষ্টি কথা বলাও বন্ধ করে দিয়েছে

মোবাইলে নিজের ছবি দেখে... আমি - কি বালের ক্যামেরা ক্যামেরা - কি বালের চেহারা

স্কুলে মৌখিক পরীক্ষা চলছে স্যার:- India Gate কি? ছাত্র:- বাসমতি চাল স্যার:- Charminar কি? ছাত্র:- সিগারেট স্যার:- Taj Mahal কি? ছাত্র:- চা, স্যার স্যার:- হতচ্ছাড়া গণ্ডমূর্খ! দেশের বিখ্যাত Monuments গুলির সম্পর্কে কোনও জ্ঞান নেই তোর...তুই ফেল!! যা কাল তোর বাবার Signature লাগবে পরেরদিন ছাত্র এল হাতে চকচকে কাগজ মোড়া উপহার • নিয়ে... স্যারের সামনে সেটা টেবিলে রাখতেই.... স্যার:- এটা আবার কি? ছাত্র:- বাবার Signature স্যার! আপনি বলেছিলেন, আমি পুরো বোতল আনলাম... স্যার ছাত্রকে জড়িয়ে ধরে সজল চোখে বলল-- ওরে পাগলা তুই ফার্স্ট হয়েছিস

মনেতে আকাশ হয়ে রয়েছো ছড়িয়ে, বলনা কোথায় রাখি তোমায় লুকিয়ে। থাকি যে বিভোর হয়ে শয়নে স্বপনে। যেও না হৃদয় থেকে দূরে হারিয়ে, আমি যে ভালবাসি শুধু-ই তোমাকে।

এই জীবনে সব পেয়েছি, পাইনি কারো মন জানিনা যে এই জীবনে, কে হবে আপন মনের মত চাই তারে, চাই তার মন হবে কি তুমি, আমার কাছের একজন।

বল্টু আর কুদ্দুস অফিস শেষে ফ্ল্যাটে আসতেছে! বল্টুঃ-কি রে কুদ্দুস। লিফট বন্ধ ক্যান? কুদ্দুস-মনে হয় লিফট নষ্ট হইছে। বল্টু-হায় হায়! এহন তাইলে ১৯০ তলায় উঠমু ক্যামনে? কুদ্দুস-সমস্যা নাই। সিঁড়ি দিয়া উঠমূ! বল্টু- আমি পারমু না? কুদ্দুস-শোন, আমি একটা মজার কথা কমু আর উপরে উঠতে থাকমু। আমার মজার কথা শেষ হইলে তুই একটা দুঃখের কথা বলবি। এইভাবে আমরা ১৯০তলায় উঠমু। বল্টু-আচ্ছা ঠিক আছে। (কুদ্দুসের মজার কথা শুরু) কুদ্দুস-(মজার কথা শেষ কইরা) দেখছস আমরা এহন ১৬০তলায়। এবার তুই দুঃখের কথা কা বল্টু-কি আর কমু রুমের চাবি তো গাড়িতে......

সিলেটি ফাক সাক সিলেট থেকে এক নোক ভার ছেলের বিয়ের জন্য পাত্রী দেখতে চিটাগাং গেলেন। মেয়ে দেখে খুব পছন্দ করলেন। মেয়ের মাকে বললেন, মেয়ে আমার খুব পছন্দ হইছে কিন্তু মেয়ে ফাক মাক (রান্না বান্না) করতে পারে কিনা? মেয়ের মা বললো ফাক করতেতো জানে হবে সাক করতে জানে কিনা শিশুর না, একটু বলনে হয়তো সাকও করবে।

হরেকরকম সবজি চলে এল। আর এই সবজির মধ্যে শীতের স্পেশাল সবজি হল মুলো| গুলি কেটে ফেলে দেন। এই পাতাগুলিকে মুলোশাক বলে। মুলো শাক কিন্তু মোটেই ফেলে দেওয়ার জিনিস নয়। মুলোশাকের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো ছাড়াও আরও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ রয়েছে এই ভিটামিনের।

পতি - তুমি আমার ছবিতে কাজ করবে...? স্ত্রী - হ্যাঁ করিঙ্গি। কি করব? পতি -কুছ না শুধু নদীতে জাকর খड़ी हो जाना... স্ত্রী-ফিল্মের নাম কি??